Anyway, long story short — in my company where I am working, we used SMS for some solid push. BD (Business Development) guys loved it because it helped close extra deals. Then one fine day — top management just said, “No more SMS, waste of money.” Boom. No discussion, nothing — just done.
I get where they were coming from, but guess what — the BD team felt the hit right away. They kept complaining in meetings that sales were dropping, but honestly — my hands were tied. Big boss says no, you can’t say yes.
But me being me — I couldn’t sit still. I kept scratching my head — how do we bring that sales chunk back?
One random evening, I was checking my mobile data on my telco app. Data balance? Fine. Minutes? Fine. Then I saw this giant pile of SMS — almost a thousand — untouched. I laughed. Who even uses these now?
Quick background — our company loads our SIMs every month with free data, talk-time, and a bunch of free SMS. Data and minutes always run out. SMS? Never.
Suddenly I thought — Wait a minute…
Next day, I checked my BD team’s SIM balances. Same story — hundreds of free SMS just rotting there. So I pitched them an idea — “What if we send promo SMS from our own phones? Manually. Yeah, it’s a bit of work — but it’s free.”
They loved it.
I made a quick plan:
1) Pull customer numbers from our site — segment by product category.
2) Write short, clean, catchy offers — with proper links.
3) Divide the customer list and use our leftover SMS to blast it out.
No fancy bulk gateway. No budget burn. Just our free balance.
First test? A Friday-only grocery promo. We pulled numbers of past grocery buyers, drafted a nice “Friday Special Grocery Offer” SMS with a landing page link, gave it to the BD Manager — he sent around 250–300 messages from his phone.
Next day, I asked him, “Boss, did it work?”
He just grinned — “Extra sales around 27k BDT.”
I just smiled and whispered, “Alhamdulillah.”
You don’t always need a big budget. Sometimes, the trick is right under your nose. Just takes a little guts — and some leftover SMS.
মার্কেটিং ম্যানেজার হবার সুবাদে বিভিন্ন পন্থায় আমাকে প্রোডাক্ট এবং অফার কাস্টমারের কাছে পেশ করা লাগে। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন পন্থা অবলম্বন করাটা একজন মার্কেটিং ম্যানেজারের কাছে বেশ চ্যালেঞ্জিং একটি টাস্ক। নতুন পদ্ধতি অবলম্বনের পাশাপাশি এক্সিস্টিং মেথড এবং চ্যানেলগুলোকে আরও কত বেশী প্রোডাক্টিভ ওয়েতে কাজে লাগানো যায় এটা নিয়েও ব্রেইনস্টর্মিং করা লাগে প্রতিনিয়ত।
এস এম এস মার্কেটিং; একজন কাস্টমারকে ব্যবসায়ের প্রোডাক্ট এবং অফার সম্পর্কে অবগত করার অন্যতম একটি মাধ্যম। যদিও বর্তমান যুগে একজন কাস্টমারের ফোনের এস এম এস ওপেনিং রেশিও ড্র্যাস্টিক্যালি কমে আসছে তারপরেও দেখা যায় ই-কমার্স, টেলকো, এডটেক ইত্যাদি ইন্ডাস্ট্রির বিজনেসগুলো হরহামেশাই তাদের প্রোডাক্ট এবং অফার মার্জ করে এস এম এস পাঠিয়ে দিচ্ছে।আমি যেখানে কাজ করি সেখানকার টপ ম্যানেজমেন্ট হুট করেই একটি মিটিং-এ এস এম এস মার্কেটিং করা যাবেনা বলে সিদ্ধান্ত দিয়ে দিলেন। এই সিদ্ধান্ত তাদের গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রির সব কয়টা ব্র্যান্ডের জন্যই প্রযোজ্য ছিল। তাদের মতে এতে কোম্পানির টাকা লস হচ্ছে।
কিন্তু আমাদের ই-কমার্স বিজনেস হবার সুবাদে, বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজাররা তাদের সেলসের একটি পোর্শনের জন্য টেলি সেলস এবং এস এম এস মার্কেটিং-এর উপর নির্ভরশীল ছিলেন। এস এম এস মার্কেটিং বন্ধের সিদ্ধান্ত আসার আগ পর্যন্ত আমি তাদের রিকোয়্যারমেন্ট অনুযায়ী এস এম এস মার্কেটিং করতাম।
এস এম এস মার্কেটিং বন্ধ হয়ে যাবার পর বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজাররা ফিল করলো যে তাদের সেলসে খানিকটা হলেও প্রভাব পরেছে। এবং আমাদের ইন্টার্নাল টিম মিটিং-এ বেশ কয়েকবার এই কথা উঠে আসছিলো। কিন্তু আমার আসলে করার কিছুই ছিলনা কারণ, “কর্তার ইচ্ছাই কর্ম”।
তবে আমি অ্যাজ আ ব্র্যান্ড এন্ড মার্কেটিং ম্যানেজার হিসেবে স্যাটিস্ফাই হতে পারছিলাম না। বারংবার ব্রেইন স্টর্মিং করছিলাম কী করা যেতে পারে আগের সেই সেলস টা ফিরিয়ে আনার জন্য, যেটা এস এম এস মার্কেটিং বন্ধ হয়ে গিয়েছে বলে দাবি করছেন বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজাররা।
কুল কিনারা করতে না পেরে হাল ছেড়ে দিব দিব ভাবছি এমনই এক দিনে আমি ফোনে ইন্টারনেট ডেটার ব্যালেন্স চেক করার জন্য আমি যে টেলকো কোম্পানির সিম কার্ড ইউজ করি তাদের অ্যাপে ঢুকলাম, ঢুকে দেখি বেশ ভাল পরিমাণের ডেটা অবশিষ্ট আছে, তার নিচে দেখলাম বেশ কিছু মিনিট এবং হিউজ পরিমাণের এস এম এস ব্যালেন্স জমে আছে। আনুমানিক হাজারের কাছাকাছি।
বলে রাখা ভাল আমার এম্পলয়ার কোম্পানি মাসের শুরুতেই আমাদের সিম কার্ডে ফ্রি অফ কস্টে ৩ জিবি ডেটা, ১৫০ মিনিট টক টাইম এবং ৩০০ এর মত এস এম এস দিয়ে থাকে। যেখান থেকে ডেটা এবং মিনিট পুরোটা খরচ হলেও এস এম এস বলতে গেলে একদমই আনটাচড/আনইউজড থেকে যায়। জ্যাম হয়ে যাওয়া মাথায় একটা আইডিয়া ক্লিক করে গেল তখনই…
পরের দিন অফিসে গিয়ে মোটামোটি সব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজারের ফোন হাতে নিয়ে অ্যাপ চেক করে দেখলাম আমার মত করে তাদেরও হাজারের ঘরে আনইউজড এস এম এস ব্যালেন্স রয়ে গিয়েছে। তাই আর দেরী করলাম না। প্ল্যানিং এ বসে গেলাম এবং সুন্দর একটি প্ল্যানিং সাজিয়ে বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজারদের নিয়ে বসে আমার প্ল্যানিং ব্রিফ করলাম। তারা শুনে সানন্দে আমার প্ল্যানকে স্বাগত জানালেন।
যাহোক, আমার প্ল্যানিংটা ছিল একদমই সিম্পল। আগে যেভাবে এস এম এস মার্কেটিং করতাম ঠিক সেভাবে হয়ত বাল্ক আকারে, আইপি নাম্বার থেকে এস এম এস করা যাবেনা। কিন্তু, একটু ম্যানুয়ালি, একটু পরিশ্রম করে হলেও আমাদের সিম কার্ডে থেকে যাওয়া আনইউজড এস এম এস ব্যবহার করে পার্পাজ টা সার্ভ করা যাবে।
আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম কোম্পানি থেকে ফ্রি’তে দেয়া আনইউজড এই এস এম এস গুলোকে কাজে লাগানোর। প্রথমত ওয়েবসাইটের অ্যাডমিন প্যানেল থেকে ক্যাটেগরি ওয়াইজ কাস্টমার ডেটা, অর্থাৎ ফোন নাম্বার ডাউনলোড করে নিতে হবে, দ্বিতীয়ত প্রোডাক্ট এবং অফার মার্জ করে কাস্টমাইজ মেসেজ বানাতে হবে। তারপর ৩য় ধাপে ক্যাটেগরি ওয়াইজ কাস্টমারদের কাছে আনইউজড এস এম এস গুলো ব্যবহার করে এস এম এস পাঠিয়ে দিতে হবে।
এই প্ল্যানিংটা প্রথমবারের মত গ্রোসারির একটি ক্যাম্পেইনে কাজে লাগিয়েছিলাম। টেক টিমের সহায়তায় অতীতে গ্রোসারি পার্চেইজ করা কাস্টমারের ফোন নাম্বার ডাউনলোড করে, একটি কাস্টমাইজ ম্যাসেজ উইথ প্রোপার ল্যান্ডিং লিংক বানিয়ে, বিজনেস ডেভেলপমেন্টে ম্যানেজারকে দিলাম। তিনি তার ফোন নাম্বার থেকে এরাউন্ড ২৫০-৩০০ এস এম এস পাঠিয়েছিলেন সেদিন।
“ফ্রাইডে স্পেশাল গ্রোসারি অফার” ক্যাম্পেইনটি মাত্র একদিনের ছিল। শনিবার অফিসে গিয়ে গ্রোসারি আইটেমের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজারকে বললাম, “ভাই কেমন সেল হলো, বাড়ছে কিছু?” উনার মুচকি হাসি দেখেই বুঝলাম কাজ হয়েছে। হাসি থামিয়ে উত্তর দিলেন, “আনুমানিক ২৭০০০ টাকার মত সেলস বেড়েছে”।
আমিও আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করে বললাম, “আলহামদুলিল্লাহ”।
0 Comments